নির্বাচনসহ দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশিদের আহ্বান জানানো অকল্যাণকর : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
ঢাকা, ৩০আষাঢ় (১৪ জুলাই) :
জাতীয় নির্বাচনসহ দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশিদেরকে হস্তক্ষেপ করার আহ্বান জানানো দেশের জন্য অকল্যাণ ডেকে আনবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম। বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ। নিজেদের অভ্যন্তরীণ কোনো সমস্যা থাকলে নিজেদের মধ্যে আলোচনা হতে পারে। বাইরের দেশের কোনো প্রতিনিধির সাথে আলোচনা করলে নিজের দেশকেই ছোট করা হয় বলেও জানান মন্ত্রী।
আজ মন্ত্রণালয়ের নিজ দপ্তরে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াটলি’র সাথে সাক্ষাৎ শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান।
বৈঠকে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কথা হয়েছে কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বাহিরের কারোর কথা বলার কথা না। এটি আমার দেশের মর্যাদার ব্যাপার। যা জাতির জন্য মর্যাদাপূর্ণ নয়। আমরা হয়ত কোনো কোনো ব্যাপারে তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারি।
মন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার আগে দেশে বিচার বহির্ভূত হত্যা, সন্ত্রাস কর্মকাণ্ড, খুন মানবাধিকার, আইনশৃঙ্খলা অবনিত ছিলো। এখনতো দেশের এ অবস্থা নেই। বাংলাদেশ এখন ইউরোপের অনেক দেশের সাথে তুলনা করার মতো অবস্থান রয়েছে। করোনা মহামারির পরে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে পুরো পৃথিবী নাজুক অবস্থার মধ্যে যাচ্ছে। খাদ্যদ্রব্যসহ অন্যান্য পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের দেশেও এর প্রভাব পড়েছে। কিন্তু পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশের তুলনায় আমাদের অবস্থা ভালো আছে।
রাষ্ট্রদূতের সাথে বৈঠক প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, আমাদের সাথে তাদের বিভিন্ন প্রকল্প আছে সেগুলো নিয়ে আলাপ হয়েছে। গ্রামীণ আদালত সক্রিয়করণ নামে একটি প্রকল্প রয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ইউরোপের কয়েকটি দেশ আমাদের ফাইন্যান্সিয়াল এবং টেকনোলজিক্যাল সহায়তা দিয়ে থাকে। কয়েকটি জেলায় এটি পাইলট প্রজেক্ট আকারে চলছিলো। এখন আমরা এই প্রকল্পটি সারাদেশে চালু করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছি। সেখানে তারা অর্থায়ন করতে সম্মত হয়েছে। তিনি আরো জানান সোলারের প্যানেলের মাধ্যমে পরিচালিত প্রযুক্তি ব্যবহার করে লবণাক্ত পানিকে নিরাপদ ও সুপেয় করে এলাকার স্কুল ও বাসা বাড়িতে সরবরাহ করার জন্য একটি প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। এই প্রকল্পেও তারা অর্থায়নের আগ্রহ প্রকাশ করে।
কৃষিতে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় সার্বক্ষণিক প্রস্তুতি রয়েছে মন্ত্রণালয়ের : কৃষিমন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ আষাঢ় (১৪ জুলাই) :
কৃষিতে বন্যা, খরা, সাইক্লোনসহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের সার্বক্ষণিক প্রস্তুতি রয়েছে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, দেশের কৃষি প্রকৃতিনির্ভর এবং কৃষি সবসময়ই বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকিতে থাকে। সাম্প্রতিক বন্যায় সিলেট, সুনামগঞ্জসহ ১২টি জেলায় ফসলের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, আগস্টে আরেকটি ভয়াবহ বন্যার পূর্ভাবাস রয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয় সেভাবেই প্রস্তুতি নিয়েছে।
আজ মন্ত্রণালয়ের কনফারেন্স রুমে কৃষিখাতে সরকারি-বেসরকারি অংশিদারিত্ব (পিপিপি) নিয়ে পর্যালোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। কৃষিসচিব মো. সায়েদুল ইসলামের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সংস্থাপ্রধান এবং কৃষি-শিল্প উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, কৃষিতে সরকারের এখন মূল লক্ষ্য হলো কৃষিকে সত্যিকার অর্থে বাণিজ্যিকীকরণ করা, যাতে কৃষকের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটে। সে লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। তবে এক্ষেত্রে বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তাদেরও সহযোগিতা প্রয়োজন। বিশেষ করে কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ ও যান্ত্রিকীকরণে বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসতে হবে। কৃষিযন্ত্র অনেক ব্যয়বহুল, ৯০% যন্ত্র আমদানিনির্ভর। এসব কৃষিযন্ত্র সরকার দেশে উৎপাদন করতে চায়। পিপিপি এখানে বিরাট ভূমিকা রাখতে পারবে। বর্তমানে ডাল, তেলসহ যেসব কৃষিপণ্য আমদানি করতে হয়, তা উৎপাদনে ৪% সুদে ঋণ দেয়া হচ্ছে এবং ভবিষ্যতে সকল কৃষিপণ্যে ৪% সুদে ঋণ দেয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।
সভা শেষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী বলেন, চাল আমদানির ফলে কৃষকদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই। বাজার স্থিতিশীল রাখতেই সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে। চাল আমদানির একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টার্গেট রয়েছে। সেই পরিমাণ চাল দেশে এসে গেলে আমদানি বন্ধ করে দেওয়া হবে।
বিদেশিদের সাথে বিএনপির সাম্প্রতিক বৈঠকের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, বিদেশি বা আমাদের উন্নয়ন সহযোগীদের সাথে বিএনপি মতবিনিময় করতেই পারে। তবে ক্ষমতায় যেতে হলে বিএনপিকে দেশের জনগণের কাছে যেতে হবে। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েই ক্ষমতায় আসতে হবে।
বরেণ্য প্রত্নতত্ত্ববিদ ড. এনামুল হকের মৃত্যু জাতির জন্য বেদনার : তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ আষাঢ় (১৪ জুলাই) :
ইতিহাসবিদ, প্রত্নতত্ত্ব ও শিল্পকলা গবেষক এবং বহুগুণে গুণান্বিত ড. এনামুল হকের মৃত্যু জাতির জন্য বেদনার বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ।
আজ রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘর প্রাঙ্গণে ড. মুহাম্মদ এনামুল হকের কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন। উল্লেখ্য গত রোববার (১০ জুলাই) ড. এনামুল হক রাজধানীর নিজ বাসভবনে মারা যান। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।
মন্ত্রী বলেন, দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক স্বাধীনতা পদক, একুশে পদক, ভারতের পদ্মশ্রী পদকে ভূষিত ড. এনামুল হক একজন বরেণ্য মানুষ ছিলেন। তিনি বহুবছর জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক ছিলেন, এর আগে ঢাকা জাদুঘরের দায়িত্বও পালন করেছেন। তিনি শুধু দেশে অবদান রেখেছেন তা নয়, বিদেশেও বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। এমন বরেণ্য মানুষকে যদি আমরা আরো কিছুদিন পেতাম, তিনি জাতীয় জীবনে আরো অবদান রাখতে পারতেন।
ড. হাছান প্রত্নতত্ত্ববিদ এনামুল হকের প্রয়াণে গভীর শোক ও শ্রদ্ধা জানান, প্রয়াতের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর পরিবার যাতে শোক সইতে পারে, স্রষ্টার কাছে সেই প্রার্থনা জানান। মন্ত্রী বলেন, ড. এনামুল হকের জীবন থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। তাঁর কাছ থেকে যারা যে শিক্ষাগুলো পেয়েছেন সেগুলো কাজে লাগিয়ে তারাও জাতীয় জীবনে অবদান রাখতে পারবেন।
এর আগে শিক্ষামন্ত্রী ডা: দীপু মনি তাঁর বক্তৃতায় প্রয়াত ড. এনামুল হকের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর জান্নাতবাসের জন্য প্রার্থনা জানান। মন্ত্রী বলেন, ড. এনামুল হক এতো গুণী মানুষ হয়েও অত্যন্ত সদালাপী ছিলেন। দেশের প্রত্নতাত্ত্বিক অঙ্গণ নানা ক্ষেত্রে তাঁর কাছে ঋণী হয়ে রয়েছে।
প্রয়াত এনামুল হকের কন্যা কবি তৃণা হক, জাতীয় জাদুঘরের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান, পরিচালক ড. শিহাব শাহরিয়ার, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বঙ্গীয় শিল্পকলা চর্চার আন্তর্জাতিক কেন্দ্রের পরিচালক মাহবুব আলম প্রমুখ এসময় তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করেন। উপস্থিত সকলের পুষ্পস্তবকে ঢেকে যায় ড. এনামুল হকের কফিন। এরপর জেলা প্রশাসনের গার্ড অব অনার প্রদান ও জানাজা শেষে তাঁর মরদেহ নিজ জেলা শহর বগুড়ার উদ্দেশ্যে নিয়ে রওনা হয় প্রয়াতের স্বজনেরা।
জাতীয় শোক দিবস ২০২২ প্রস্তুতি সভা
আজ অপরাহ্নে সচিবালয়ে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদতবার্ষিকীতে জাতীয় শোক দিবস ২০২২ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং এর আওতাধীন দপ্তরসমূহের কর্মসূচি চূড়ান্তকরণ সভা’য় সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রী।
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি গণমাধ্যম এবং জনসাধারণের কাছে তুলে ধরা, বেতার ও টেলিভিশনে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার, দিবসটি উপলক্ষ্যে পোস্টার প্রকাশ এবং দেশে ও বিদেশে বিতরণসহ ব্যাপক কর্মপ্রস্তুতি সভায় চূড়ান্ত করা হয়। সচিব মো: মকবুল হোসেনের পরিচালনায় মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তর প্রধানগণ সভায় যোগ দেন।
বন্যার্তদের জন্য টেলিটকের ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর
ঢাকা, ৩০ আষাঢ় (১৪ জুলাই) :
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের উদ্যোগে বন্যাদুর্গত এলাকায় বিতরণের জন্য ত্রাণসামগ্রী পাঠানো হবে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড ও বাংলাদেশ ক্যাবল শিল্প সংস্থা লিমিটেডের পক্ষ থেকে ত্রাণসামগ্রী পাঠানো হবে।
আজ ঢাকায় টেলিটক সদর দপ্তরে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার-এর নিকট টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: সাহাব উদ্দিন টেলিটকের পক্ষ থেকে বন্যার্তদের জন্য ১ হাজার প্যাকেট ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর করেন। বাংলাদেশ ক্যাবল শিল্পের পক্ষ থেকে আরো ৩শ প্যাকেট ত্রাণসামগ্রী ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী’র নিকট হস্তান্তর করা হয়। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো: খলিলুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
টেলিটক ও বাংলাদেশ ক্যাবল শিল্প সংস্থা থেকে সংগৃহীত মোট ১ হাজার ৩শ প্যাকেট ত্রাণসামগ্রী নেত্রকোণা জেলার খালিয়াজুরী উপজেলায় বন্যার্ত মানুষদের মধ্যে বিতরণের জন্য প্রেরণ করা হবে। প্রতি প্যাকেট ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ৪ কেজি চাউল, ২ কেজি আলু, ১ কেজি মসুর ডাল, সয়াবিন তেল আধা লিটার, দুইশত পঞ্চাশ গ্রাম রসুন এবং আধা কেজি লবণ।
এর আগে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের উদ্যোগে বিটিসিএল, টেশিসসহ অধীনস্থ বিভিন্ন সংস্থা ও অন্যান্য সংস্থা থেকে ৯ হাজার ৬শ ১ প্যাকেট ত্রাণসামগ্রী পাঠানো হয়। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের উদ্যোগে প্রেরিত এই সব ত্রাণসামগ্রী নেত্রকোণা জেলার খালিয়াজুরী, মোহনগঞ্জ, মদন এবং সুনামগঞ্জ জেলার শাল্লায় বন্যার্তদের মধ্যে বিতরণ করা হয়।
উল্লেখ্য ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার-এর নির্দেশে হাওড়ের বন্যাদুর্গত এলাকায় ত্রাণ বিতরণ শুরু হয়। টেলিযোগাযোগ বিভাগ হাওড় এলাকায় ফিক্সড ফোন, মোবাইল নেটওয়ার্ক ও জরুরি সেবা সচল করা ছাড়াও স্যাটেলাইট হাব স্থাপন করেছে। বন্যা উত্তর পুনর্বাসনের জন্যও ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ কাজ করবে বলে বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
নেত্রকোণা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি তফসির উদ্দিন খান এর মৃত্যুতে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ৩০ আষাঢ় (১৪ জুলাই) :
নেত্রকোণা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এবং সদর উপজেলা চেয়ারম্যান তফসির উদ্দিন খান এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।
প্রতিমন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।