মানুষের উল্লাসে বিএনপির মন খারাপ : তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
ঢাকা, ১০ আষাঢ় (২৪ জুন) :
পদ্মা সেতু উদ্বোধন নিয়ে মানুষের উল্লাসে বিএনপির মন খারাপ বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ।
আজ রাজধানীর শ্যামপুর ধোলাইপাড়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা-মাওয়া সংযোগ সড়কের প্রবেশমুখে আওয়ামী মোটরচালক লীগ আয়োজিত ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষ্যে আনন্দ র্যালি’ উদ্বোধনকালে মন্ত্রী একথা বলেন। মোটরচালক লীগ সভাপতি মোঃ আলী হোসেনের সভাপতিত্বে সহস্রাধিক মোটরচালক র্যালিতে যোগ দেয়।
হাছান মাহ্মুদ বলেন, ‘২৫ জুন স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ আনন্দে উদ্বেলিত, উল্লসিত। চালকদের মধ্যে আনন্দ উল্লাস আরো বেশি, কারণ তাদের কষ্ট লাঘব হয়েছে, পদ্মা পাড়ি দেওয়ার জন্য তাদেরকে আর ঘণ্টার পর ঘণ্টা এমনকি দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হবে না।’
‘সরকার কোনো উৎসব আয়োজন করেনি, উদ্বোধনী অনুষ্ঠান করছে’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আনন্দ উল্লাস করছে দেশের মানুষ। দেশের প্রতিটা মানুষ আজকে পদ্মা সেতু দেখতে চায়। বাংলাদেশের মানুষের এই আনন্দ-উল্লাসে, বিএনপি-জামায়াতের আনন্দ হচ্ছে না। তাদের মন খারাপ হয়ে গেছে। সেজন্য মির্জা ফখরুল সাহেবসহ বিএনপি নেতারা আবোল তাবোল কথা বলা শুরু করেছে।’
এ সময় বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করতে মোটরচালকদের আহ্বান জানিয়ে ড. হাছান বলেন, ‘এই বাংলাদেশে দিনের পর দিন হরতাল-অবরোধ ডেকে চালকদের ওপর অগ্নিসন্ত্রাস চালিয়েছিল বিএনপি-জামাত। বিএনপির নেতৃত্বে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে ঘুমন্ত চালকদের পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। থেমে থাকা গাড়ি-ট্রাকের চালকের আসনে বসে থাকা শত শত চালককে পেট্রোল বোমা মেরে এই বিএনপি হত্যা করেছে। আপনাদের অনুরোধ জানাবো, যারা আপনাদের ভাই-বন্ধু-সহকর্মীদের পেট্রোল বোমা মেরে হত্যা করেছে, তাদেরকে চিরতরে প্রত্যাখ্যান করুন।’
উদ্বোধনের পর মোটরচালকদের র্যালি সুশৃঙ্খলভাবে শ্যামপুর এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
পদ্মা সেতু নির্মাণে ভূমি অধিগ্রহণ ব্যবস্থাপনা সম্পন্ন হয়েছে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে
ঢাকা, ১০ আষাঢ় (২৪ জুন) :
পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ ব্যবস্থাপনা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে সম্পন্ন করা হয়েছে। সেতু নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ২২ হাজার ৫৯৩ পরিবারের সদস্য-সহ প্রায় ৮০ হাজারের বেশি নাগরিকের ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করা হয়েছে সর্বোচ্চ মানদণ্ড মেনে।
জনসাধারণের প্রয়োজনে, জনস্বার্থে, তাৎক্ষণিক প্রয়োজনে কিংবা রাষ্ট্রের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম গ্রহণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল কার্যক্রম ভূমি মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়। পদ্মা সেতুর জন্য ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যেন অধিগ্রহণ পরবর্তী পুনর্বাসন-সহ নানামুখী সহায়তা লাভ করতে পারে সে জন্য ভূমি অধিগ্রহণ ব্যবস্থাপনার সময় ভূমি মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে লিখিত শর্ত নিয়েই পদ্মা সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষের নিকট জমি হস্তান্তর করে। এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কঠোর অনুশাসন ছিল।
মুন্সীগঞ্জ, মাদারীপুর এবং শরীয়তপুর জেলায় মোট ভূমি অধিগ্রহণের পরিমাণ প্রায় ২ হাজার ৬৯৩ হেক্টর এবং বরাদ্দ প্রায় ২ হাজার ৬৯৮হেক্টর। জমি অধিগ্রহণ, বন্দোবস্ত ও হুকুমদখলের জন্য ৩ হাজার ৪৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। পদ্মাসেতু প্রকল্পের মোট ব্যয় প্রায় ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৮ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। অর্থাৎ, নির্মাণ ব্যয়ের প্রায় ১০ শতাংশ জমি অধিগ্রহণ, বন্দোবস্ত ও হুকুমদখলের জন্য ব্যয় হয়।
পদ্মা সেতু প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণ পরিকল্পনা, পুনর্বাসন কর্মপরিকল্পনা, পরিবেশগত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা ২০০৬ সালে সম্পন্ন করা হয়। ভূমি অধিগ্রহণ শুরু হয় ২০০৯ সালে। এই প্রকল্পের অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া দক্ষভাবে সম্পন্ন করতে ‘পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প (ভূমি অধিগ্রহণ) আইন, ২০০৯’ প্রণয়ন করা হয়।
পদ্মা নদীর দুই প্রান্তে মসজিদ, বিদ্যালয়, স্বাস্থ্যকেন্দ্র ইত্যাদি-সহ আধুনিক নাগরিক সুবিধা সংবলিত ৭টি পুনর্বাসন সাইটে মোট ৩০১৪টি প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এই পর্যন্ত। এছাড়া ১০০টি বাণিজ্যিক প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। যারা জমি বাবদ ক্ষতিপূরণের টাকা পেয়েছেন, তাদেরকে পুনর্বাসন সাইটের অধিগ্রহণের সময়ের দামে জমি কিনতে হয়েছে। আর যারা জমি বাবদ টাকা পাননি, তাদেরকে প্লট দেওয়া হয়েছে বিনামূল্যে।
ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেককেই ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন সহায়তা এবং ক্ষেত্রবিশেষে আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া জীবনধারণের জন্য দেওয়া হয়েছে ইলেক্ট্রনিক্স, টেইলরিং, মাছ চাষ, হাঁস-মুরগী পালন, গরু-ছাগল পালন, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, ড্রাইভিং, ক্ষুদ্র ব্যবসার প্রশিক্ষণসহ নানা ধরনের প্রশিক্ষণ। জমির মূল্য ছাড়াও বিভিন্ন সহায়তা বাবদ অতিরিক্ত আর্থিক সহায়তা হিসাবে প্রায় ৭৬০ কোটি টাকা ব্যয় করেছে সরকার।
সিলেটে বন্যার্তদের পাশে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী
সিলেট, ১০ আষাঢ় (২৪ জুন) :
সিলেটে মানবিক সহায়তা নিয়ে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল। তিনি আজ সিলেটের বিভিন্ন এলাকায় বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেন।
প্রতিমন্ত্রী আজ সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে এক হাজার মানুষের মাঝে চাল, ডাল, তেল, আলু, পেয়াজ, লবণ, স্যালাইনসহ শুকনো খাবারের প্যাকেট বিতরণ করেন। এছাড়া দক্ষিণ সুরমা ও বালাগঞ্জে আরো ২০০০ বন্যা দুর্গত মানুষের মাঝেও প্রতিমন্ত্রী আজ ত্রাণ বিতরণ করবেন।
ত্রাণ বিতরণকালে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিএনপির কাজই অপরাজনীতি করা। তারা সহজ ও সোজা পথে হাঁটে না। তারা পদ্মা সেতুর মতো দেশের এত বড় প্রকল্প নিয়েও ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করেছিল। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামনে তাদের সকল কুচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। এবার তারা বন্যার মতো মানবিক বিপর্যয় নিয়েও অপরাজনীতি শুরু করেছে। তিনি বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আপনারা সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ান। তাদের দুঃখ, কষ্ট বুঝেন। এত বড় মানবিক বিপর্যয় নিয়ে অপরাজনীতি করবেন না।’
প্রতিমন্ত্রী বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের কোনো ভয় নেই, সরকার আপনাদের পাশে আছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপনাদের মাঝে এসে মানবিক সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। আমরা তাঁর দেখানো পথেই ব্যক্তিগত তহবিল থেকে এ মানবিক সাহায্য পৌঁছে দিচ্ছি। এ সময় যে সকল ক্রীড়া পরিবার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সে সকল পরিবারকেও সহায়তা করার আশ্বাস দেন প্রতিমন্ত্রী।
ত্রাণ বিতরণকালে সিলেটের জেলা প্রশাসক মজিবুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. নাসির উদ্দিন খান, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মাহিউদ্দিন সেলিমসহ অন্যান্য কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগ জনগণের পাশে আছে, ছিলো, থাকবে : তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
ঢাকা, ১০ আষাঢ় (২৪ জুন) :
ক্ষমতায় থাকুক বা না থাকুক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সবসময় জনগণের পাশে আছে, অতীতেও ছিলো, ভবিষ্যতেও থাকবে, বলেছেন দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ। অপরদিকে বিএনপি কখনো দুর্গত-পীড়িতদের পাশে যায় না বরং তাদের নিয়ে রাজনীতি করে, বলেন তিনি।
আজ দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার পক্ষে বন্যাত্রাণের অংশ হিসেবে কুড়িগ্রাম ও নেত্রকোনা জেলার দুর্গতদের জন্য ত্রাণ প্রেরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন। আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
ড. হাছান বলেন, দুর্গত-পীড়িত মানুষের কাছে সর্বাগ্রে ছুটে যাওয়া আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য। জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশমতো আওয়ামী লীগ সবসময় সেটি করে আসছে।
অতীতের দিকে দৃকপাত করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মনে আছে নিশ্চয়ই, ১৯৯১ সালের ঘুর্ণিঝড়ের পর বেগম খালেদা জিয়াকে সংসদে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, আপনারা কেনো কোনো ব্যবস্থা নিলেন না, যার দরুন দেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা গেলো। জ্যেষ্ঠ মানুষকে শ্রদ্ধা করা আমার পরিবার শিখিয়েছে, জননেত্রী শেখ হাসিনাও সে শিক্ষা দিয়েছেন, কিন্তু কথার পিঠে কথা আসে, তাই বলতেই হয়- তখন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ দেশে এসেছিলেন এবং চট্টগ্রামের বাতাসে যখন লাশের গন্ধ ভাসছে, তখন বেগম খালেদা জিয়া একদিনে সাতটি শাড়ি বদলেছেন। আর সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন- যত মানুষ মারা যাওয়ার কথা, তত মানুষ মারা যায়নি। অর্থাৎ, তারা মানুষকে নিয়ে উপহাস করে, রাজনীতি করে।’
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘এবার সিলেটে বন্যা দেখা দেওয়ার পর অতীতের মতোই সেখানে সর্বাগ্রে ছুটে গেছে আওয়ামী লীগ। অনেক জায়গায় প্রশাসনের মানুষ যাওয়ার আগেই আমাদের নেতাকর্মীরা ছুটে গেছেন। তাদের নিজেদের ঘরবাড়ি ডুবে গেছে, তারপরও যাদের সামর্থ্য আছে, তারা দুর্গতদের পাশে দাঁড়িয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নিজে ছুটে গেছেন। এখন উত্তরবঙ্গে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সেখানে ত্রাণসামগ্রী পাঠানো হচ্ছে, আমাদের নেতাকর্মীরা সেগুলো পৌঁছে দিচ্ছেন।’
‘অন্যদিকে বিএনপি ও কিছু বিশিষ্ট ব্যক্তি যাদের আবার এনজিও আছে, তারা এখন কোথায়’ প্রশ্ন রেখে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘তাদের তো কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কেউ কেউ টক শো’তে আছে, কিন্তু মানুষের পাশে তাদের দেখা যাচ্ছে না। আর মির্জা ফখরুল সাহেবরা ঢাকায় বসে বকবক করছেন। আসলে বিএনপি কখনো দুর্গতদের পাশে দাঁড়ায় না, তদের নিয়ে রাজনীতি করে।’
আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটি আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে দলের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক ডা: রোকেয়া সুলতানা, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, এড. সফুরা খাতুন বিশেষ অতিথি এবং মহানগর দক্ষিণের নেতা আকতার হোসেন ও ত্রাণ সহযোগী স্বেচ্ছাসেবী ড. কামরুন নাহার আমন্ত্রিত অতিথির বক্তব্য দেন।
পদ্মা সেতু হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ স্থাপনা : নৌপ্রতিমন্ত্রী
মাদারীপুর, ১০ আষাঢ় (২৪ জুন) :
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, পদ্মা সেতু হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ স্থাপনা, যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহস ও সংকল্পের বাস্তবায়ন। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে প্রধানমন্ত্রী এ সেতু বাস্তবায়ন করে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে তুলে এনেছেন। স্বপ্নের এ সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষ্যে দেশে-বিদেশে আনন্দের আবহ তৈরি হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী আজ মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়াঘাট ও মাদারীপুর শিবচরের ইলিয়াস আহম্মেদ চৌধুরী (কাঁঠালবাড়ী) ঘাট পরিদর্শন এবং পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষ্যে নৌযান ও ঘাটসমূহের প্রস্তুতি পর্যবেক্ষণ শেষে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু উদ্বোধনকে ঘিরে সবধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ যারা লঞ্চে আসবেন তাদের জন্য ২০ পন্টুন চলাচলের পথ এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এসময় বিআইডব্লিউটিএ’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো.আব্দুস সাত্তার শেখ উপস্থিত ছিলেন।