imo steps up efforts to support underprivileged children’s education

Dhaka August 04 2022 :

Popular instant messaging app imo, in collaboration with JAAGO Foundation, has recently donated educational stationeries and materials among underprivileged children in a bid to help them access education through an event held at JAAGO Foundation Banani School located in Korail.

After the pandemic hit the country, the education sector has been suffering a lot. Especially, many children belonging to the lower-income echelons of society, are being left out of educational facilities. According to UNICEF, the future of 37 million children in Bangladesh is in jeopardy owing to long school closure and other associated risks caused by the pandemic.

In such a backdrop, imo as a socially responsible and caring entity has stepped in to do their bit for ensuring educational access for the underprivileged children. imo has joined hands with JAAGO Foundation, a nonprofit development organization committed to eliminate poverty through education and improving lives across a dynamic and developing Bangladesh, to distribute stationeries among needy students.

Banani School (Korail) is a school run by JAAGO Foundation as part of its commitment to provide free of cost quality education to underprivileged children. Around 550 students are studying at this school and accessing free education.

A student of Banani School, Sumaiya Akhter Rumi, said about this initiative, “My dream is to become a doctor. With JAAGO’s continued support, I will be able to achieve my dream. I really appreciate imo’s initiative for providing us such colorful gifts today. These stationeries will be helpful in making our learning more enjoyable.”

Korvi Rakshand Dhrubo, the Executive Director of JAAGO Foundation, said, “Given that underprivileged children are struggling to continue their education since the outbreak of the pandemic, this kind of initiative is very important right now. I think this is a really good step and will help the country’s education sector deal with the shock. I believe other people will also follow imo and take some noble initiatives.”

imo is a responsible and caring organization, which will keep coming up with such generous initiatives in future to do their bit for the betterment of the communities in Bangladesh and its people. Even in the days to come, imo is committed to enabling the people living in Bangladesh. Volunteers from imo and JAAGO Foundation were present during the educational stationeries and materials distribution program.

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষা সহায়তায় এগিয়ে এলো ইমো

ঢাকা ০৪ আগস্ট ২০২২:

জাগো ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় জনপ্রিয় তাৎক্ষণিক যোগাযোগে অ্যাপ ইমো সম্প্রতি সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ করেছে। রাজধানীর বনানী স্কুলের (কড়াইল) কার্যক্রম পরিচালনা করছে জাগো ফাউন্ডেশন। এ স্কুলে প্রায় সাড়ে ৫শ’ শিক্ষার্থী বিনামূল্যে শিক্ষাগ্রহণ করছে। তাদের মাঝে এ সামগ্রী বিতরন করা হয়।

দেশে বৈশ্বিক মহামারি আঘাত হানার পর শিক্ষাখাত ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। বিশেষ করে, প্রান্তিক আয়ের জনগোষ্ঠীর শিশুরা শিক্ষা সুবিধা থেকে পিছিয়ে পড়ছে। ইউনিসেফের তথ্য অনুযায়ী, দীর্ঘ সময় স্কুল বন্ধ থাকা সহ বৈশ্বিক মহামারি উদ্ভূত নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে দেশের ৩.৭ কোটি শিশুর ভবিষ্যৎ ঝুঁকির মুখে পড়ে। এমতাবস্থায়, সামাজিকভাবে দায়বদ্ধ প্রতিষ্ঠান হিসেবে ইমো সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে এগিয়ে এসেছে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণে শিক্ষার মাধ্যমে দারিদ্য দূর করতে এবং উন্নত বাংলাদেশে মানুষের জীবনের মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ অ-লাভজনক উন্নয়ন সংস্থা জাগো ফাউন্ডেশনের সাথে অংশীদারিত্ব করেছে ইমো।

বনানী স্কুলের শিক্ষার্থী সুমাইয়া আখতার রুমি এ উদ্যোগ নিয়ে বলেন, “আমার স্বপ্ন ছিলো ডাক্তার হওয়া। জাগো’র সহায়তার মাধ্যম আমি আমার স্বপ্ন পূরণ করতে পারবো। আজ ইমো আমাদের শিক্ষা সামগ্রী দিয়েছে। এজন্য তাদের ধন্যবাদ। এসব স্টেশনারি সামগ্রী আমাদের শিক্ষাকে আরও উপভোগ্য ও কার্যকরী করবে।”

জাগো ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক করভী রাকসান্দ ধ্রুব বলেন, “বৈশ্বিক মহামারির প্রাদুর্ভাবের পর থেকে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষা চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে রীতিমতো লড়াই করতে হচ্ছে; এই মুহূর্তে এ ধরনের উদ্যোগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমি মনে করি, সত্যিকার অর্থেই এটি একটি ভালো পদক্ষেপ এবং এ ধরনের উদ্যোগ দেশের শিক্ষাখাতকে সঙ্কট মোকাবিলায় সহায়তা করবে। আমার বিশ্বাস, অন্যান্যরাও ইমো দ্বারা অনুপ্রাণিত হবে এবং মহৎ সব উদ্যোগ গ্রহণ করবে।”

সামাজিকভাবে দায়বদ্ধ প্রতিষ্ঠান ইমো ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও দেশের মানুষের উন্নয়নে ভবিষ্যতেও মহতী এমন সব উদ্যোগ গ্রহণ করবে। আগামী দিনগুলোতেও বাংলাদেশের মানুষের জীবনের মানোন্নয়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ইমো। অনুষ্ঠানে ইমো ও জাগো ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবীরা উপস্থিত ছিলেন।

Read us@googlenews