Oral cholera vaccination 2nd dose to begin on 3 August in five areas of Dhaka city
Dhaka August 01 2022 :
On this occasion, the Director of Disease Control and Line Director Disease Control Program, DGHS, Professor Dr Mohammad Nazmul Islam, said, “We have received an overwhelming response from the residents of five areas of Dhaka and have been able to vaccinate a record number of residents in a very short time.
We hope that those who have received the first dose of cholera vaccine must protect themselves against the disease by receiving the second dose as well.”
Dr Firdausi Qadri, Senior Scientist and Acting Senior Director of Infectious Diseases Division at icddr,b said, “I urge everyone to get vaccinated with the oral cholera vaccine, and maintain disease preventive measures such as the use of safe water, safe sanitation and personal hygiene, to be protected from many infectious diseases including diarrhoea.”
The two-dose Euvichol-Plus Cholera vaccine produced by EuBiologics Co. Ltd., South Korea, which is given at least 14 days apart, will be administered to those who are above one year of age. This vaccine is prequalified by the World Health Organization, and can be given to all except pregnant women and those who have received any other vaccine within the last 14 days.
icddr,b is undertaking the largest cholera vaccination campaign with support from the Dhaka North and South City Corporation and under the supervision of the DGHS. The campaign is also supported by the National Expanded Programme on Immunization (EPI), World Health Organization, UNICEF, International Red Cross and Bangladesh Red Crescent Society, and MSF. It is being funded by The Vaccine Alliance, GAVI.
The vaccination drive is being implemented through 700 vaccination centres in Jatrabari, Dakshin Khan, Sabujbagh, Mohammadpur and Mirpur. Residents of these areas are being urged to take precautionary measures against COVID-19 while taking the cholera vaccine to prevent the disease and to assist in the vaccination campaign.
৩ আগস্ট থেকে ঢাকার পাঁচটি এলাকায় দ্বিতীয়-ডোজ কলেরা টিকা দেয়ার কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে
ঢাকা ১ আগস্ট ২০২২ :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে আইসিডিডিআর,বি আগামী বুধবার, ৩ আগস্ট থেকে বুধবার, ১০ আগস্ট ২০২২ পর্যন্ত (শুক্রবার, ৫ আগস্ট ও আশুরার দিন মঙ্গলবার ৯ আগস্ট বাদ দিয়ে) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দ্বিতীয়-ডোজ কলেরা টিকাদান কর্মসূচি শুরু করতে যাচ্ছে।
ঢাকার যাত্রাবাড়ী, সবুজবাগ, দক্ষিণখান, মিরপুর ও মোহাম্মদপুরের প্রথম-ডোজ কলেরা টিকা গ্রহণকারী ২৩ লক্ষ ৬৫ হাজার ৫৮৫ জন অধিবাসীকে দ্বিতীয়-ডোজ কলেরা টিকা প্রদান করা হবে। যারা ২৬ জুন থেকে ২ জুলাই ২০২২-এর মাঝে প্রথম-ডোজ কলেরা টিকা গ্রহণ করেছেন তারা স্ব স্ব টিকাদান কেন্দ্রে টিকাদান কার্ড প্রদর্শন করে দ্বিতীয়-ডোজ কলেরা টিকা গ্রহণ করতে পারবেন।
এ উপলক্ষে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর রোগ নিয়ন্ত্রণ প্রোগ্রাম অধ্যাপক ডাঃ মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেন, “আমরা ঢাকার পাঁচটি এলাকার বাসিন্দাদের থেকে কলেরা টিকাদান কার্যক্রমে অভূতপূর্ব সারা পেয়েছি এবং খুব অল্প সময়ে রেকর্ড সংখ্যক অধিবাসীকে টিকা প্রদান করতে পেরেছি। আমরা আশা করবো যারা প্রথম ডোজ কলেরা টিকা নিয়েছেন তারা অবশ্যই দ্বিতীয় ডোজ টিকা গ্রহণ করে নিজেদেরকে এ রোগ থেকে সুরক্ষা করবেন।”
আইসিডিডিআর,বি-র সিনিয়র সায়েন্টিস্ট ও ইনফেকশাস ডিজিজেস ডিভিশনের ভারপ্রাপ্ত সিনিয়র ডিরেক্টর ড. ফেরদৌসী কাদরী বলেন, “সবার প্রতি অনুরোধ কলেরা টিকা গ্রহণ করার পাশাপাশি নিজেকে ও প্রিয়জনদেরকে অন্যান্য রোগ প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম, যেমন নিরাপদ পানির ব্যবহার, নিরাপদ পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা এবং ব্যক্তিগত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে উৎসাহিত করবেন এবং ডায়রিয়া-সহ অন্যান্য সংক্রমক রোগ থেকে সুরক্ষিত থাকবেন।”
দক্ষিণ কোরিয়ার ইউবায়োলোজিক্স কো. লিমিটেডের তৈরি ইউভিকল প্লাস নামের কলেরার টিকা এক বছর থেকে তদূর্ধ্ব বয়সীদেরকে প্রদান করা হবে। এই টিকা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদিত। গর্ভবতী মহিলা এবং যারা বিগত ১৪ দিনের মধ্যে অন্য কোনো টিকা গ্রহণ করেছে তারা ব্যতীত সকলেই এই টিকা গ্রহণ করতে পারবেন। এই টিকা নেয়ার ১৪ দিনের মধ্যে অন্য কোনো টিকা নেয়া যাবে না।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সার্বিক সহায়তায় আইসিডিডিআর,বি কলেরার টিকাদান কর্মসূচি পরিচালনা করছে। এই কর্মসূচিতে আরও সহায়তা করছে জাতীয় সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ, আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও এমএসএফ। দ্য ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্স, গ্যাভি-র আর্থিক সহায়তায় এই টিকাদান উদ্যোগ পরিচালিত হচ্ছে।
প্রায় ৭০০টি টিকাদান কেন্দ্রের মাধ্যমে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সতর্কতা অবলম্বন করে এসব এলাকার অধিবাসীকে কলেরার টিকা গ্রহণ করে এরোগ প্রতিরোধ করার জন্য আহ্বান করা যাচ্ছে এবং টিকাদান কার্যক্রমকে সহায়তা করতে অনুরোধ করা হচ্ছে।